আল কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন,
(১০০) এবং আমি সেদিন কাফেরদের জন্য জাহান্নামকে সামনে আনবো (১০১) যাদেও চক্ষু (পৃথিবীতে) আমার আয়াতের (সত্য উপলব্ধির) প্রতি অন্ধ ছিল এবং তারা শ্রবন করতেও অক্ষম ছিল। (১০২) এরপরও কি কাফেররা ভাবে, তারা আমাকে ছাড়া আমার বান্দাহকে বন্ধু রুপে নেবে? আমি তো কাফেরদের জন্য প্রস্তত কওে রেখেছি জাহান্নামকে আপ্যায়নের জন্য। ( ১০৩) আপনি তাদের বলুন, আমি কি তোমাদেও কর্মে ক্ষতিগ্রস্তদেও খবর দিব? (১০৪) তারা ঐসব লোক যাদেও সকল প্রচেস্টা পার্থিব জীবনেই ব্যর্থ হয়েছে, অথচ তারা মনে করে তারা ভালেঅ কাজ করছে। (১০৫) তারা এমন লোক যারা রবের নিদর্শনাবলী ও তার সঙ্গে সাক্ষাতকে অস্বীকার করেছে ,ফলে কতাদেও যাবতীয় কর্ম নষ্ট হয়েছে। কেয়ামতের দিন তাদেও আমলের জন্য কোন ওজনই প্রতিষ্ঠা করবো না। (১০৬) এ জাহান্নামই হবে তাদের প্রাপ্য। কেননা ,তারা কুফরী করেছিল, এবং তারা আমার আয়াত সমুহ ও রাসুলদেরকে উপহাসের বিষয় হিসেবে গ্রহন করেছে। ( ১০৭) নিশ্চয় মুমিন ও সৎকর্মশীলদের আতিথেয়তার জন্য রয়েছে জান্নাতুল ফেরদাউস।(১০৮)তারা সেখানে চিরদিন থাকবে, সেখান থেকে তারা স্থানান্তর কামনা করবে না।( ১০৯) আপনি বলুন ,রবের কথঅ লিপিবদ্ধ করার জন্য যদি সমুদ্র কালি হয়,তবে নিঃসন্দেহে আমার রবের কথা শেষ হবার পূর্বেই সমুদ্র নিঃশেষ হয়ে যাবে। যদিও অনুরুপ আর একটি সমুদ্রও সাহায্যেও জন্য আনয়ন করি।(১১০) আপনি তাদের বলুন নিশ্চয়ই আমি তো তোমাদের ন্যায়ই মানুষ, আমার কাছে অহি হয় যে, তোমাদের ইলাহ, একমাত্র ইলাহ । অতএব যে ব্যাক্তি সাক্ষাত লাভের আশা পোষন করে তার রবের,সে যেন সৎকার্য সম্পাদন করতে থাকে এবং তার রবের ইবাদাতে কাউকে অংশীদার না বানায়। (সুরা কাহাফ,আল–কোরআন